۲۱ آذر ۱۴۰۳ |۹ جمادی‌الثانی ۱۴۴۶ | Dec 11, 2024
আমরাও কিভাবে জায়োনিষ্ট বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহন করবো ? 
জায়োনিষ্ট সমস্যা বিশ্বের বুকে মারত্মক ক্ষতিকারক ক্যানসারের মত৷

হাওজা / জায়োনিষ্ট সমস্যা বিশ্বের বুকে মারত্মক ক্ষতিকারক ক্যানসারের মত৷

লেখা: মুস্তাক আহমদ

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, জায়োনিষ্ট সমস্যা বিশ্বের বুকে মারত্মক ক্ষতিকারক ক্যানসারের মত৷ আর ক্ষতিকারক জায়োনিষ্ট ক্যাসারের হয়ে বিশ্বের প্রায় দেশ সামিল, এমন কি ৫৭-টি মুসলমানদের মধ্যে হাতে গোনা মাত্র তিনটি দেশ জায়োনিষ্ট বিরোধী আন্দোলনে সরাসরি লড়াই করছে, আর লড়াই করছে নামমাত্র কয়েকটি সংগঠন৷

এখন আমরা আছি কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরে অজ পাড়াগাঁয়ে ৷ প্রশ্ন হচ্ছে আমরা এতদূরে অবস্থান করেও কিভাবে এই মারত্মক ক্ষতিকার জায়োনিষ্ট বিরোধী আন্দলনে অংশগ্রহন করতে পারি ?
— জায়োনিষ্ট বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণের সেই পদ্ধতিগুলো হলঃ
(১) *"সোসাল মিডিয়া"*
সোসাল মিডিয়া'তে জায়োনিষ্ট বিরোধী লেখা ও ছবি ও ভিডিও সর্বক্ষন পোষ্ট করা৷
(২) *"ব্যবসা বন্ধ করা"*
জায়োনিষ্টদের পোডাক্টগুলো না কেনা ও সব সময় সবাই'কে সচেতন করা৷ এবং যারা জায়োনিষ্টদের সঙ্গে ব্যবসা করে, তাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলা ও ঘৃণা প্রকাশ করা, যেমনঃ এরদোগান ইজরাঈলের সঙ্গে ব্যবসা করে৷
(৩) *"শহীদ'দে নামে নাম রাখা"*
যেসব সম্মানিত মুজাহিদ জায়োনিষ্টদের বিরোধিতায় লড়াইয়ের ময়দানে শহীদ হচ্ছেন, তাদের নামে নিজেদের পরের প্রজন্মের নাম রাখা, যেমনঃ শহীদ হাসান নাসরুল্লাহ, শহীদ ইসমাঈল হানিয়া, শহীদ কাশেম সুলেমানী, শহীদ ইব্রাহিম রইসি, শহীদ সিনওয়ার ইত্যাদি ৷ এসব শহীদদের নামে নিজেদের সন্তান অর্থাৎ পরের প্রজন্মকে জায়োনিষ্ট বিরোধী মন দ্বারা গড়ে তোলা ৷
শহীদদের সঙ্গে জড়িত সব জিনিষগুলোই আল্লাহর খুব পছন্দের বিষয় হয়ে থাকে, বিশেষ করে 'নাম'৷ এজন্য ইমাম হুসাইন (আঃ) তাঁর প্রতিটি সন্তানের নাম হযরত আলীর নামে নাম রাখতেন, আর শয়তান মুয়াবিয়া এই নাম রাখা বিষয়টি মোটেও ভালো চোখে দেখননি, এজন্য মুয়াবিয়া ক্ষমতা বসে প্রথমেই আলী নামকে বয়কট করেন এবং সরকারী ভাবে ঘোষনা করেন, যারা আলীর নামে নাম রাখবে তাদের শাস্তি পেতে হবে৷
কিন্তু অপরদিকে দেখুন, ১৯৭৯ সালের পর জায়োনিষ্ট এজেন্ট আমেরিকা ও সাদ্দাম যখন ইরানের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে, তখন থেকে জায়োনিষ্টরা সাদ্দামের নামটি একটি রোলমডেল করে তোলে এবং গোটা বিশ্বের এই মালাউন সাদ্দামের নামে নাম রাখাকে একটি প্রচ্ছন্ন বিপ্লবের রূপ দেয়, সাধারণ মানুষ তা গিলেও নেয়, এজন্য গোটা বিশ্বের এই সাদ্দামটি সবাই তার পরের প্রজন্মের নামে রাখতে শুরু করে৷
এজন্য বর্তমানে যারাই লড়াইয়ের ময়দানে শহীদ হচ্ছেন, তাদের নামে নিজেদের সন্তানদের নাম রেখে পুরো সমাজকে ও আগামী প্রজন্মকে জায়োনিষ্ট বিরোধী আন্দোলনে সামিল করা ৷

تبصرہ ارسال

You are replying to: .